সিটিজেন চার্টার
এক নজরে পাবনা মানসিক হাসপাতাল
স্থাপিত : ১৯৫৭ ইং
পরিকল্পনা গ্রহন ঃ ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন গাংগুলী, সিভিল সার্জন, পাবনা।
মোট জমি ঃ ১১১.২৫ একর
(তম্মধ্যে ৩০ একর জমি পাবনা মেডিকেল কলেজকে হস্তান্তর করা হইয়াছে)
ইমারত ঃ একতলা, দো-তলা এবং তিন তলা ভবন সমূহ রহিয়াছে।
মোট ওয়ার্ডের সংখ্যাঃ ১৮টি (মাদকাসক্ত নিরাময় ওয়ার্ডসহ)
শয্যা সংখ্যা ঃ ৫০০ টি
পেয়িং শয্যা ১৫০টি (তম্মধ্যে ৩০ টি উন্নয়ন খাত)
নন পেয়িং শয্যা ৩৫০টি (তম্মধ্যে ৭০ টি উন্নয়ন খাত)
চিকিৎসা ব্যবস্থা ঃ বহির্বিভাগ, অন্তঃ বিভাগ, বৃত্তিমূলক ও বিনোদন মূলক চিকিৎসা বিভাগ।
পরীক্ষা নিরীক্ষা ঃ এক্স-রে, প্যাথলজি, ইসিজি, ইইজি
প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ঃ চিকিৎসক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী, প্যারামেডিক্স, সেবক/সেবিকা। তাহা ছাড়া এনজিও প্রতিষ্ঠান হইতে
অকুপেশন থেরাপী ও ফিজিও থেরাপী বিষয়ে প্রশিক্ষণার্থীগন ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের জন্য এই হাসপাতালকে
নির্বাচন করিয়া থাকেন।
বহি র্বিভাগ
সরকারী ছুটির দিন ব্যতিত প্রতিদিন সকাল ৮:০০ ঘটিকা হইতে দুপুর ২:৩০মিনিট পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে হাসপাতালের বর্হিবিভাগ খোলা থাকে। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চল থেকে প্রতিদিন প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ জন নতুন/পুরাতন রোগী বর্হিবিভাগে চিকিৎসা সেবা গ্রহন করিয়া থাকেন। চিকিৎসা প্রাপ্ত রোগীদের বহির্বিভাগ হইতে বিনামূল্যে তাহাদের প্রয়োজনীয় ০৭ (সাত) দিনের ঔষধ প্রদান করা হইয়া থাকে। বহি বিভাগে আগত জটিল রোগীদের বেলায় মেডিকেল অফিসার কর্তৃক প্রাথমিক পরীক্ষা নিরীক্ষার পর প্রয়োজনে উক্ত রোগীকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নিকট বোর্ডে প্রেরণ করা হয়। উক্ত বোর্ড রোগীর ব্যাপারে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহন করিয়া প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেন। তাহা ছাড়া ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট ও সাইকিয়াট্রিক সোসাল ওয়ার্কারগণ নিয়মিতভাবে রোগী এবং রোগীর অভিভাবকগণণকে পরামর্শ দিয়ে আসিতেছেন।
রোগী ভর্তি নিয়মাবলী
নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি যেমন- সিটি কর্পোরেশন/মেয়র পৌরসভা/কমিশনার/ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রদত্ত চলতি বছরের রোগীর
নাগরিকত্ব সনদপত্র।
অভিভাবক যেমন- রোগীর পিতা/মাতা/ভাই/বোন/স্বামী/স্ত্রী/সাবালক সন্তান রোগীর সহিত অবশ্যই থাকিতে হইবে।
অবশ্যই সকাল ৮ ঘটিকা হইতে ১২:০০ ঘটিকার মধ্যে বর্হি বিভাগের টিকিট সংগ্রহ করিতে হইবে।
রোগীর পাসপোর্ট সাইজের ০২ কপি ছবি (স্থানীয় সিটি কর্পোরেশন/মেয়রপৌরসভা/কমিশনার/ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কর্তৃক
সত্যায়িত এবং সত্যায়নকারীর নামযুক্ত সিল থাকিতে হইবে।
রোগীর অভিভাবকের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
পেয়িং বেড এ রোগী ভর্তির খরচ (অগ্রিম জমা দিতে হইবে)
বহি বিভাগ টিকিট ফি ১০ টাকা (বাধ্যতামূলক যাহা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত)
দুই মাসের পথ্য ও সিট ভাড়া বাবদ 325*60= 19500/- (উনিশ হাজার পাঁচশত টাকা)
মাদকাসক্ত রোগীদের জন্য ১ মাসের পথ্য ও সিট ভাড়া বাবদ 9750/- (নয় হাজার সাতশত পঞ্চাশ টাকা)
ভর্তি ফি বাবদ ১৫/- (পনের টাকা)
কর্র্তৃপক্ষ কর্তৃক যাতায়াত ভাড়া তালিকা অনুযায়ী অর্থ জমা করা যাহা ফেরতযোগ্য যদি অভিভাবক নিজেই রোগীকে হাসপাতাল হইতে
গ্রহন করেন।
নন-পেয়িং বেড এ রোগী ভর্তির খরচ (অগ্রিম জমা দিতে হইবে)
বহি বিভাগ টিকিট ফি ১০ টাকা (বাধ্যতামূলক যাহা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত)
ভর্তি ফি বাবদ ১৫/- (পনের টাকা)
যাতায়াত ভাড়া তালিকা অনুযায়ী (ফেরতযোগ্য যদি অভিভাবক নিজেই রোগীকে হাসপাতাল হইতে গ্রহন করেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস